প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
Islamic Cyber Security (ICS) জনস্বার্থে কাজ করা একটি আস্থাভাজন সামাজিক বিশ্বস্ত সংগঠনের নাম। প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক আসাদুল্লাহ আল গালিব ও তার সহপাঠী একাধিক বন্ধুবর। তিনি সংগঠন ও এর কার্যক্রম সম্পর্কে গ্রুপ মেম্বারদের বিস্তারিত জানানোর উদ্দেশ্যে বলেন;
এটি সামাজিক সেবামূলক বিশ্বস্ত এক প্রতিষ্ঠান। এর অধীনে কাজ করে যাচ্ছে চৌকস, এক্সপার্ট একটা টিম। Islamic Cyber Security এর কাজের ক্ষেত্র দুইটা।
১.অনলাইন।
২.অফলাইন।
অনলাইনের জনসেবামূলক কাজগুলো মোটামুটি সবাই জানেন। ফেসবুক সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। কারো আইডি ডিসাবল হলে বা লকে পড়লে সেটা ব্যাক এনে দেওয়া হয়। হ্যাক হলে রিকভার করে দেওয়া হয়।
এসব কষ্টের বিনিময়ে কারো থেকে কোনো টাকা নেওয়া হয় না। তবে শর্ত হিসেবে দুই বা ততোধিক গরিবকে পেট ভরে খাবার খাওয়ানো আবশ্যক। অঙ্গীকার নেওয়া হয়।
কোনো মেম্বার টাকা আদায় করছে, এ জাতীয় কোনো প্রমাণ পাইলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্হা নেওয়া হয়। আবার অঙ্গীকার পূরণ না করলেও পরবর্তীতে কখনো তাকে হেল্প করা হয় না। তবে কেউ যদি কোনো দরিদ্রকে না খাওয়াইয়া আমাদের দরিদ্র ফান্ডে সেটা দিতে চায় সে অপশনটিও আছে……
এই সংগঠন মৌলিকভাবে ইসলামকে প্রটেক্ট করে যাচ্ছে। উগ্র নাস্তিকতা রোধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। অশ্লীলতা,অসামাজিকতার বিপক্ষে বরাবরের মতো কঠোর অবস্থানে আছে Islamic Cyber Security টিম।
ফেসবুকে অসংখ্য গে, সেক্স, লেসবিয়ান গ্রুপ ইত্যাদি এ জাতীয় গ্রুপ নিষ্ক্রিয় করণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আইসিএস টিম। মোটকথা :- Islamic Cyber Security ভার্চুয়াল জগত নিরাপদ রাখতে ও আপনার আমার ছোট ছোট ভাই-বোনকে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি করে দিতে প্রতি নিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।
Islamic Cyber Security যে অফলাইনেও জনসেবা মূলক কাজ করে থাকে সেই সম্পর্কে আমাদের সম্মানিত মেম্বারদের অনেকে জানেন না। তাদের অবগতি দরকার মনে করছি। এই গ্রুপের জন্মই হয়েছে মানুষের সেবা করার জন্য। হেল্প করার জন্য। অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে আইসিএস নিঃস্ব ও দরিদ্র মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করে থাকে। শীত মৌসুমে শীতের পোশাক, কম্বল ইত্যাদি দিয়ে থাকে। বিভিন্ন মৌসুমে সামর্থ্য অনুপাতে হাট বাজার করে দেওয়া হয়। কারো চিকিৎসার প্রয়োজন হলে সেটাও সামর্থ্য অনুপাতে চেষ্টা করে থাকে, এমনকি পড়াশোনার খরচও দেবার চেষ্টা করে।
এ বছরের উদ্যোগ গুলো উল্লেখ করা হলো…
রমজান উপলক্ষে আইসিএস উন্নত মানের খেজুর ২০টি দরিদ্র পরিবারে দেওয়া হয়েছে। শীতকালীন সময়ে ১৬ টি দামী দামী কম্বল বিতরণ করেছে। ঈদ উপলক্ষে ১৬টা পরিবারে জন প্রতি ৫০০+ টাকার বাজেট ধরে বাজার করে দেওয়া হয়েছে। অনেক ইয়াতীম ও পথ শিশুকে সব সময় খাবারের ব্যবস্থা করে দিছে…।
এছাড়া আইসিএস এর একাধিক আরেকটি সামাজিক হেল্প সেন্টার রয়েছে যেমন:-
1: https://www.facebook.com/groups/523965628593498/?ref=share
2:- https://www.facebook.com/groups/509359410099493/?ref=share
সম্মানিত মেম্বারগণের কাছে আমাদের উদাত্ত আহ্বান রইল যে, কেউ যদি আমাদের এই জনসেবা মূলক কাজে আর্থিক অনুদান বা অন্য কোনোভাবে আমাদের সঙ্গ দিয়ে ধন্য হতে চান তাহলে আপনার সাহায্য সাদরে গ্রহণ করে নেয়া হবে।